গুলিস্তান পাইকারি মার্কেট শুভ যাত্রা শুরু হয় ১৯৯৭ সাল থেকে। গুলিস্তান পাইকারি মার্কেট সারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় ও পরিচিত একটি মার্কেট। প্রতিদিন সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বিভিন্ন ধরনের মানুষ আসে এই গুলিস্তানে। ঢাকা আসা যাওয়ার জন্য এই গুলিস্থান প্রথম ও শেষ গন্তুব্য। বিভিন জেলা থেকে বিভিন্ন মানুষ আসেন এই গুলিস্তানে কেউ মোবাইল সার্ভেসিং, জামাকাপড়, জুতা, ইলেকট্রনিক পণ্য ইত্যাদি। এমন কোন পণ্য নাই যে গুলিস্তান পাইকারি মার্কেট পাওয়া যায় না। গুলিস্তান পাইকারি মার্কেট সপ্তাহে ৬ দিন খুলা থাকে শুধু শুক্রবারে বন্ধ থাকে। আবার বিভিন্ন দিবসে ও এই পাইকারি মার্কেট বন্ধ থাকে। সকাল ৮ থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত মার্কেট খুলা থাকে।

গুলিস্তান কোন থানায় অবস্থিত

গুলিস্তান হলো বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত ব্যস্ত রাস্তা। যা ঢাকা দক্ষিণ সিটির মধ্যে অবস্থিত। যখন কোন এলাকা সিটি কর্পোরেশন আওয়াতা আসে তখন সেই জেলা পূর্বতন যে এলেকায় থেকে বাদ পরে যায়।

গুলিস্তান মার্কেট বন্ধের দিন

সপ্তাহে ৭ দিনের মধ্যে ৬ দিন খুলা থাকে। শুধু শুক্রবার ছাড়া। আবার বিভিন্ন দিবসে ও বন্ধ থাকে। সকাল ৮ থেকে আস্তে আস্তে করে দোকান পার্ট খুলতে শুরু করে এবং মধ্য রাত পর্যন্ত মার্কেট খুলা থাকে।

বি আর টি সি গুলিস্তান বাস কাউন্টার

প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ বিআরটিসির বাসে করে নির্দিষ্ট জায়গায়  যাতায়াত করে। তাই বাংলাদেশের গ্রাম অঞ্চল থেকে শুরু করে শহর-বন্দরে অনেক মানুষ আসেন জারা নাকি বি আর টি সি কাউন্টার চিনেননা।  সে সকল যাত্রীদের কথা বিবেচনা করে আজকে আমি ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া বিআরটিসি বাসের সময়সূচী উল্লেখ করলাম।এখানে উল্লেখিত সময়ের কমপক্ষে ১০ মিনিট আগে আপনাকে বিআরটিসি কাউন্টার প্রবেশ করতে হবে। এবং প্রত্যেক যাত্রী তার মালামাল নিজ দায়িত্বে রাখবেন। মনে রাখবেন বিআরটিসি বাসে ভ্রমন করার অবস্থায় আপনার মালামাল হারিয়ে গেলে তার জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ি নয়। একজন যাত্রী সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১২ কেজি পর্যন্ত মালামাল বহন করতে পারবে।

See also  গুলিস্তান পাইকারি মার্কেট

গুলিস্তান ইলেকট্রনিক পাইকারি মার্কেট

বাংলাদেশের সবথেকে বড় ইলেকট্রনিক পাইকারি মার্কেট হলো গুলিস্তান। সারা বাংলাদেশের পাইকাররা এসে ভির জমায় এই গুলিস্তানে। ইলেকট্রনিক পণ্য কমদামে পাওয়া যায় এই গুলিস্তানে। এমন কোন ইলেকট্রনিক পণ্য নাই যে পাওয়া যায় না গুলিস্তান পাইকারি মার্কেটে। গুলিস্তানে সবথেকে বড় ইলেকট্রনিক পাইকারি মার্কেট হলো পাতাল মার্কেট।

জুতার পাইকারি মার্কেট

বর্তমানে সব থেকে লাভজনক পাইকারি ব্যবসা হলো জুতার পাইকারি ব্যবসা। তাছারা জুতার সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার হলো গুলিস্তান। এখান থেকে সারা বাংলাদেশের পাইকাররা জুতা ক্রয় করে থাকেন।

কাপড়ের পাইকারি মার্কেট

কাপরের জগতে গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া মার্কেট হলো সবথেকে বড় পাইকারি মার্কেট। ফুলবাড়িয়া মার্কেট প্রতিদিন অসংখ্য পাইকারি জামাকাপড় বিক্র হয়। ফুলবাড়িয়া পাইকারি মার্কেট  সপ্তাহে ৬ দিল খুলা থাকে। আর সপ্তাহে ১ দিন শুক্রবারে বন্ধ থাকে।